এবার রাজ্যের মত্স্য দপ্তরের তরফ থেকে ন্যায্যমূল্যের মাছের স্টল ও ভ্রাম্যমান স্টলেও কয়েকমাসের মধ্যে মিলবে জিওল মাছ

এবার রাজ্যের মত্স্য দপ্তরের তরফ থেকে ন্যায্যমূল্যের মাছের স্টল ও ভ্রাম্যমান স্টলেও কয়েকমাসের মধ্যে মিলবে জিওল মাছ
আনফোল্ড বাংলা প্রতিবেদন: শীতের মরশুমে সব্জির দাম কিছুটা নিয়ন্ত্রণে। তবে জিওল মাছের দাম লাগামছাড়া।মাছ বাজারে গিয়ে শিঙি-মাগুরের দামের কাঁটায় বিদ্ধ হচ্ছে আম জনতা। রাজ্যের মত্স্য দপ্তরের বক্তব্য, চাহিদার তুলনায় জিওল মাছের জোগান কম। এবার তার সুরাহায় জেলায় জেলায় শিঙি এবং মাগুর মাছের পোনা বিতরণ করবে রাজ্য সরকার।
মত্স্যমন্ত্রী বিপ্লব রায়চৌধুরী জানিয়েছেন, 'আমরা শিঙি-মাগুরের পোনা বিতরণ করব। সরকারিভাবেও জিওল মাছরে চাষ বাড়ানো হবে। আগামী ছ'মাসের মধ্যে চাহিদার সঙ্গে জোগানের তফাত অনকেটা কমে যাবে।'
রাজ্যে ন্যায্যমূল্যের মাছের স্টল ও ভ্রাম্যমান স্টলেও কয়েকমাসের মধ্যে মিলবে জিওল মাছ। ত্রিস্তর পঞ্চায়েতের মাধ্যমে বিতরণ করা হবে জিওল পোনা। শিঙি-মাগুর মূলত গ্রামবাংলার খাল-বিল, ডোবায় পাওয়া যায়। এতদিন এই মাছগুলি আলাদা করে চাষ করার সরকারি ব্যবস্থা ছিল না।
মত্স্য দপ্তরের উদ্যোগে এবার বিজ্ঞানসম্মতভাবে জিওল মাছের চাষ হতে চলেছে। রুই-কাতলার তুলনায় এগুলির দাম অনেক বেশি। পাশাপাশি পুষ্টির পূরণেও জিওল মাছ অতুলনীয়। মত্স্যমন্ত্রী জানান, রাজ্যের মানুষের পাতে নানারকম মাছ তুলে দেওয়ার পাশাপাশি বিদেশে রপ্তানিও বাড়ছে। বিদেশে কাঁকড়ার চাহিদা বিপুল। সে-কথা মাথায় রেখে মত্স্য দপ্তর কাঁকড়া চাষে আরও জোর দিচ্ছে।


