নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হচ্ছে গোটা মোতেরাকে, তালিকা শুনলে চমকে যাবেন
নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হচ্ছে গোটা মোতেরাকে, তালিকা শুনলে চমকে যাবেন
আনফোল্ড বাংলা স্পোর্টস ডেস্ক: দেড় মাস ধরে চলা বাইশ গজের বিশ্বযুদ্ধের পরিসমাপ্তি। মুখোমুখি ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। এক দলের সামনে ১২ বছর পর ফের ঘরের মাঠে বিশ্বজয়ের সুযোগ। অন্য দলের সামনে ষষ্ঠবার ট্রফি জিতে হেক্সা করার হাতছানি। ভারতের সামনে ২০ বছর পুরনো শাপমোচনের মঞ্চও।সাংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রের খবর, ম্যাচের দিন মোট ৬ হাজার নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েন করা হচ্ছে।আইজি, ডিআইজি স্তরের চারজন আইপিএস থাকবেন মূল দায়িত্বে। ২৩জন ডিসিপি থাকবেন। মোট ৩৯ জন এসিপি থাকবেন স্টেডিয়ামের আশেপাশে। ৯২ জন ইনস্পেক্টর পদমর্যাদার অফিসার থাকছে। সঙ্গে এনডিআরএফের টিম। ১০টি বোম স্কোয়াডের দলকেও রাখা হচ্ছে।আমেদাবাদে ক্রিকেট ম্যাচ ঘিরে কখনও অশান্তি দেখা যায়নি। নিরাপত্তরক্ষীরা বিভিন্ন স্পর্শকাতর এলাকায় থাকবেন। যাতে কোনও রকম ঝামেলা না হয়। সব মিলিয়ে নিরাপত্তার বজ্র আঁটুনিতে মুড়ে ফেলা হচ্ছে গুজরাতের রাজধানী শহরকে।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থোনি অ্যালবানিজ আসছেন না। তাঁর বদলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে গ্যালারিতে বসে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে আসছেন অ্যালবানিজের ডেপুটি তথা অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী রিচার্ড মার্লস। তবে কেবল ফাইনাল ম্যাচ দেখা নয়, ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিনিধিরা দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসতে পারেন বলেও সূত্রের খবর।
ভারতের সঙ্গে রয়েছে জনতা জনার্দনের সমর্থন। রবিবার আমদাবাদে এক লক্ষ ৩২ হাজার মানুষ গলা ফাটাবেন রোহিত, বিরাট কোহলিদের জন্য। রোহিতদের প্রাথর্নায় গোটা দেশ, তৈরি গুজরাতও।


