গল্প

ফায়ার বল

শেষ বিদায়

স্নানের ভবিষ্যৎ

রেস্টুরেন্টের বিরাট ব্যালকনিতে দাঁড়ালে আকাশে দৃশ্যমান শুধু মেঘ আর মেঘ। ম

চোরের ধর্মকাহিনী  

কলকাতা, মুম্বই, ব্যাঙ্গালোর তো ছার। হুঁ কথায় লন্ডন, সুইৎজারল্যান্ডও যেন এখন পাশের বাড়ি।

আমাদের ব্যবসা তখন মধ্য গগনে। এক পরিচিত ভদ্রলোকের সুপারিশে বাবা একটি ছেলেকে কাজে নিয়োগ করলেন

অনেক পরিশ্রমের ফলে পরবর্তী এমএ পরীক্ষায় দ্বিতীয় শ্রেণী পেয়ে গেলেন।

জবাব / গল্প

আফরিনের চোখে মুখে আনন্দের ঝিকি মিকি, হবে নাই বা কেন! গোয়াল ছাড়া গরুর মত অনেক দিন পর স্কুল আর মায়ের আঁটোসাঁটো বদ্ধ-ঘর থেকে বাইরে বেরিয়েছে, গ্রামের পরিবেশে।

অনুভূতি / গল্প

জগাদা তোমাকে....

হঠাৎ লকডাউন ঘোষণা হওয়ায় দীপক হায়দ্রাবাদে আটকে। কাজ বন্ধ। হাতে টাকা নেই দীপকের।

সেই তিমির রাত্রির গভীরে / ছোটগল্প

মুখ এবং.... / গল্প

উন্নতি দেখে রাগ ক্রমশ কড়াইয়ের তপ্ত তেলের মতো টগবগ করে ফুটে ওঠে।

এর আগে কয়েকটা কর্পোরেট সংস্থায় চাকরির জন্য আবেদনও করেছিল। কিন্তু সেখান থেকে তেমন কোনও রেসপন্স আসেনি।

সরকারের লক্ষ্যও নেই রাস্তার দিকে। চারদিকে সেরকম ঘুটঘুটে অন্ধকার। জোনাকি গুলো রাস্তার পাশে টো টো করে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

আমার কেস অবশ্য এক চাঁদা জুলুমের ঘটনা নিয়ে। এসব কেসের কাছে অতি তুচ্ছ।

চট করে মাথায় এক বুদ্ধি আসলো, ভাবলো সে তার ঈশ্বরের দেয়া এই রূপ এবং সৌন্দর্যকে কাজে লাগিয়ে ওই সমস্ত অবাস্তব চাহিদাকে বাস্তবে পরিণত করার জন্য চেষ্টা করে দেখতে পারে।

যাই হোক সেই বুকপোস্টটি যথাযথ ভাবেই করা গিয়েছিল এবং ওই ‘অকাল পক্ক’ ছেলেটিই আমাকে সাহায্য করেছিল সেদিন।

প্রেমের ফাঁদ পাতা ভুবনে / রম্য গল্প

আমার মনে হয় অন্য দিকে ফিরলেই ছায়াগুলো মেঝে থেকে পিছলে গিয়ে রাতের শরীরে হারিয়ে যাবে।

পিতৃত্ব / গল্প

বর্ষাকালে এক সন্ধ্যায় খুলনা জেলার এক তরুণ শিল্পপতি মিস্টার ফিরোজ আলম তার শশুর বাড়ী যশোর শহরের দিকে নিজেই ড্রাইভ করে যাচ্ছিলেন।

গ্রামের মধ্যে সবচেয়ে পয়সাওয়ালা পরিবার হল নাগবাড়ি।

সভার মাঝপথে বাদানুবাদ থামিয়ে প্রবীণ একজন বললেন, এই গ্রামে আমরা সকলেই একই ধর্মালম্বী মানুষ।

আজকাল স্মার্টফোনগুলোতে এই নাম এন্ট্রিটা কত ইজি হয়।

'মাদুলি নিলে ক্ষতি তো কিছু হবে না। সাধু বাবার বলা কথাগুলো তুমি আর আমি ছাড়া কেউ জানবে না।

সত্যি বলতে কী,তার ভেতরে শ্বেতা আছে বলেই নিজেকে শাশ্বতর কখনো একা মনে হয় না। এই দুর্গম স্থানের গ্রামগুলোতে অসহায় মানুষদের সেবায় নিজেকে সঁপে দিয়েছে সম্পূর্ণভাবে।

এমএ পাস করে আমি বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে সরকারী কলেজে অধ্যাপকের কাজ নিলাম। এরই মধ্যে বিয়ের কাজটিও সেরে ফেললাম।

দৃষ্টি / অনুগল্প

মেয়ে বলে কিনা, জেঠু, তোমাকে যেতেই হবে। তুমি বোঝো আর নাই বোঝো, আমি কোনো কথাই শুনব না।

চোখ মুছে একটু ধাতস্থ হয়ে পাপিয়া বলল, একটা উপায় আছে; তুমি যদি আমাকে বিয়ে করো --

আমরা বুঝতাম না এত ছাড়াছাড়ি কিসের? দুই বন্ধু মিলে একসাথে কাজ করলে সমস্যাটা কোথায়! যাই হোক আমি তাও ফাইনালে টেনেটুনে ৮০, বাকি দুজন চারের ঘরে।

দেখো বন্ধু ওই অবস্থাটা অনেকটা একটা স্বপ্নলোকের মতো। অনেক দিন ধরেই আমি কোমাতে ছিলাম। তাই যেন একটা স্বপ্নের রাজ্যে বাস করছিলাম।

চুরি রেলের এক ক্ল্যাসিক সংস্কৃতি| কথায় বলে রেলে  চুরি বন্ধ হলে রেল লাইন সোনায় মুড়ে দেওয়া যেত| চুরি বন্ধ হয় নি|

আমি কলসপুরে যাইনি শুনে, আমার সহকর্মী হাসে-কী বলছ তুমি? সত্যি যাওনি? কেন ট্যুর নিয়েও তাে কলসপুরে যেতে পার।

ছেলে কিচ্ছু খাচ্ছে না শুনে সহেলীর মা বলেছিলেন, কোন ডাক্তার দেখাচ্ছিস? সুনীল ডাক্তার? কত টাকা ভিজিট? চল্লিশ টাকা?

দিদি ডাক্তার বা শিক্ষিকা যাই হোক বাবলু রিকশা করে দিদিকে পৌঁছে দেবে।

চার বছরের সোনাই সপ্রতিভ উত্তর দিত, ‘বোন৷ বোন হলে আমি পুতুল দেবো, ভালো জামা দেবো, আমার খেলনা গাড়ি দেবো৷’

শেফালী বললেন, আমার স্বামী আমাকে খুব মেরেছে। বৌদি বললেন তোমার স্বামী তো দিল্লিতে!