আগের দিনের তুলনায় সামান্য বাড়ল দৈনিক করোনা সংক্রমণ, স্বস্তি সংক্রমণের হার এবং সক্রিয় রোগী নিয়ে

আগের দিনের তুলনায় সামান্য বাড়ল দৈনিক করোনা সংক্রমণ, স্বস্তি সংক্রমণের হার এবং সক্রিয় রোগী নিয়ে
আনফোল্ড বাংলা প্রতিবেদন : আগের দিনের তুলনায় রাজ্যে সামান্যই বাড়ল করোনা সংক্রমণ। তবে কমেছে সংক্রমণের হার। এই সঙ্গেই কমেছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যাও। তবে চিন্তা থাকছে সেই মৃত্যু নিয়েই। এদিনও রাজ্যে মারা গিয়েছেন ৩৪ জন।
আগের দিনে রাজ্যে আক্রান্ত হন ৩৬০৮ জন, সুস্থ হন ১৫, ২১৬ জন, মৃত্যু হয় ৩৬ জনের। সংক্রমণের হার ছিল ৯.০২%।
শুক্রবার জানানো হয়েছে, গত দিনের তুলনায় এদিন নমুনা পরীক্ষা বেশি হলেও কমেছে সংক্রমণের হার। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৬১, ৮৮৩, এখন পজিটিভিটি রেট ৬.১৫%।
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮০৫ জন। সুস্থ হয়েছেন ১৩, ৭৬৭ জন। সুস্থতার হার ৯৬.৬৭%। এখন রাজ্যে সক্রিয় রোগী ৪৫, ৭২৯ জন, আগের দিনের চেয়ে ৯৯৯৬ জন কম।
গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৩৪ জনের। এই নিয়ে রাজ্যে কোভিডে মারা গেলেন মোট ২০, ৫১৫ জন।
যে ৩৪ জন মারা গিয়েছেন তাদের মধ্যে উত্তর ২৪ পরগনায় ৯ জন, কলকাতায় ৮ জন।
জলপাইগুড়ি, নদিয়া, পশ্চিম বর্ধমান এবং পশ্চিম মেদিনীপুরে মারা গিয়েছেন ২ জন করে।
আলিপুরদুয়ার, দাজিলিং, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, পুরুলিয়া, হুগলি এবং ঝাড়গ্রামে ১ জন করে মারা গিয়েছেন।
এই সময়ে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন কলকাতার ৪৮১জন, উত্তর ২৪ পরগনায় ৪৩৮ জন, দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ২৭৪ জন, হাওড়ায় ১১৭ জন, হুগলিতে ১৭২ জন, পূর্ব বর্ধমান জেলায় ৯৮ জন, পশ্চিম বর্ধমান জেলার ৮৫ জন্, বীরভূমে ২১০ জন, নদিয়া জেলায় ১০৯ জন, মুর্শিদাবাদে ১০৮ জন, উত্তর দিনাজপুরের ৬৪, দক্ষিণ দিনাজপুরের ৬১ জন্ , জলপাইগুড়ি জেলায় ২২৫ জন, কালিম্পং জেলায় ১২০ জন, আলিপুরদুয়ারে ১০০ জন, কোচবিহারের ১৫৪ জন , দার্জিলিং জেলায় ৩৩৫ জন।
এই সঙ্গেই বাঁকুড়ায় ১৫৭ জন, পুরুলিয়াতে ৪৪ জন, ঝাড়গ্রামে ৫৭ জন, পূর্ব মেদিনীপুরে ৮২ জন, পশ্চিম মেদিনীপুরে ১২৮ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।



