ধৰ্মকর্ম

কেরিয়ারে স্থায়িত্ব লাভ করেন আবার অনেকে পরিশ্রম সত্ত্বেও যথোপযুক্ত ফল পান না। এ ক্ষেত্রে বাস্তু শাস্ত্রের কিছু নিয়ম মেনে চললে কেরিয়ারে স্থায়িত্ব লাভ করবেন এবং অফিসের সমস্ত সমস্যা থেকেও মুক্তি পাবেন।

হর হর গঙ্গে: গঙ্গা দশেরা- এর তাৎপর্য জানেন?

কখনও ভেবে দেখেছেন কিভাবে আধ্যাত্মিক গুরুরা এতটা শান্তিপূর্ণ এবং চাপমুক্ত দেখায়।

মা গঙ্গা সমস্ত পাপ দূর করে পাপ মুক্ত করে। পূজার জন্য গঙ্গা জলের মাহাত্ম্য অপরিসীম। আবার একটু খানি গঙ্গাজলেই খুশী হয়ে ভগবান শিব করেন অনেক মনস্কামনা পূর্তি।

বাড়ির মেয়ের বিয়ের পর একটি পরিবারের সঙ্গে আর একটি পরিবারের মেলবন্ধনকে আরও দৃঢ় করতেই জামাইষষ্ঠীর আয়োজন।

চাণক্য নীতি বলছে যে, যাঁরা কঠোর পরিশ্রম করেন এবং সত্যের পথ অবলম্বন করেন, তাঁরা এক দিন ঠিক সাফল্য লাভ করেন।

রাহু কেতু-কে শান্ত করে এই রত্ন। রত্ন শাস্ত্রে ৯টি গ্রহ এবং অনেক উপরত্ন বলা হয়েছে, যার সাহায্যে রাশিফলের গ্রহগুলি ভারসাম্য রক্ষা করা হয়।

ব্রহ্মপুত্র নদ অসম শহরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি এবং পর্যটকদের আকর্ষণের প্রধান কেন্দ্রে পরিণত হওয়ার প্রধান কারণ।

বিভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতিতে বিয়ের প্রথায় বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। যেমন বাঙালি মহিলারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে লাল রঙের বেনারসী পরে বিয়ে করে থাকেন।

সুরেশচন্দ্র দত্ত সংগৃহীত "শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণদেবের উপদেশ" ৮ম সংস্করণে আমের উল্লেখ আছে।

অনেক সধবা মহিলাই এমনটা করে থাকেন। কিন্তু এক পুরুষ দেবতার পুজোতেও সিঁদুরের ব্যবহার করা হয়। বলছি শ্রী হনুমানের কথা।

এই গাছ কৃষ্ণের ভীষণ প্রিয়। এই কদম গাছেই বসতেন কৃষ্ণ।

ঋগ্বেদে গায়ত্রী মন্ত্রের উল্লেখ পাওয়া যায়। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে প্রতিদিন নিয়ম করে গায়ত্রী মন্ত্র জপ করলে জীবনের সব সমস্যা কেটে গিয়ে জীবনে সুখ ও শান্তি আসবে।

যে ব্যক্তি এই গাছ-গাছালি স্পর্শ করে, তার জীবনে অনেক ধরনের ঝামেলা এড়ানো যায়। হিন্দু ধর্মে এই গাছের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।

রোজ সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর এই কাজগুলি করা উচিত। এর ফলে দুর্ভাগ্য কেটে গিয়ে আমাদের জীবনে সৌভাগ্যের ছোঁয়া লাগবে।

কেউ একটা কেউ আবার প্রায় প্রতিটি আঙুলেই আংটি পরে। ভাগ্য ফেরাতে অনেকেই নানা ধরনের ধাতু বা পাথরের আংটি পরে।

বিভিন্ন ক্ষেত্রের কাজের সঙ্গে যুক্ত শ্রমিকদের অধিকার সুরক্ষিত করার জন্যই মূলত পালন করা হয় এই দিনটি।

এখনও অনেক বাড়িতে নখ-চুল কাটা নিয়ে নানা বিধি-নিষেধ মেনে চলা হয়।

কৃষ্ণনগর এলাকার নেদেরপাড়ায় রয়েছে দেবী তারার এই দুই জাগ্রত মূর্তি।

আপনার বুড়ো আঙুলের গঠনের মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে আপনার ব্যক্তিত্ব এবং আপনার ভাগ্য। কী রকম?

হিন্দুধর্মে গঙ্গা নদী মায়ের মর্যাদা পেয়েছে।

হিন্দু ধর্মে জলের গুরুত্ব প্রচুর।

বৃহস্পতিবার অর্থাত্‍ আজ ২৭শে এপ্রিল থেকে খুলছে বদ্রীনাথ ধামের দরজা।

অনেকে খারাপ কিছু ঘটার ভয়ে পড়ে থাকা টাকায় হাত দেন না। তবে বাস্তুশাস্ত্র মতে, পথে টাকা খুঁজে পাওয়ার পিছনে কোনও ভবিষ্যৎ ঘটনার ইঙ্গিত লুকিয়ে

ওই দিনটিকে বুদ্ধ পূর্ণিমা হিসেবে পালন করা হয়। বৌদ্ধরা এই তিথিতে বুদ্ধের পুজো করেন। হিন্দু ধর্মেও এই দিনটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।

প্রতিটি সম্পর্কের জন্য বিভিন্ন গ্রহের প্রভাব গুরুত্বপূর্ণ। বাবার সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে সূর্যের।

হিন্দু ধর্মে ভগবানের মূর্তি পুজো করা হয় জীবনে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি আনতে।

পুরাকাল অনুসারে কথিত আছে, রাম রাবণের যুদ্ধের সময়কে দেবী দুর্গার শরতকালের অকালবোধন হয়।

কুবের দেবের প্রিয় উদ্ভিদ হল ক্র্যাসুলা গাছ।

মাটির পাত্র থেকে গরমকালে জল পান করলে স্বাস্থ্যের উপর তার ভালো প্রভাব পড়ে। বাস্তুশাস্ত্রেও বাড়িতে জলভর্তি মাটির পাত্র রাখা অত্যন্ত শুভ বলে জানানো হয়েছে।

হিন্দু ধর্মের কাছে অক্ষয় তৃতীয়া দিনটি খুবই শুভ। এই দিনটিকে পরশুরামের জন্মদিন হিসেবেও পালন করা হয়।

সখীরা পার্বতীকে বললেন এই গাছের একটি নাম দিতে। পার্বতী তখন এই গাছের নাম দিলেন বিল্ব গাছ।

অফিসে সহকর্মীরা আপনাকে বিরক্ত করে থাকে, অফিসের পরিবেশ যদি আপনার পছন্দ মতো না হয়

কথিত আছে, গৌতম বুদ্ধ জ্ঞান অর্জনের জন্য যখন গৃহত্যাগ করেছিলেন তাঁর মস্তক মুন্ডন করিয়েছিলেন।

বৃহস্পতিবারই প্রতিপদের চাঁদ দেখা গেল আরবের দেশগুলিতে।

হিন্দু ধর্ম ও জ্যোতিষশাস্ত্রে সূর্য ও চন্দ্রগ্রহণকে শুভ বলে মনে করা হয় না।

বৈশাখ শুক্লার তৃতীয় দিনে অক্ষয় তৃতীয়া উত্‍সব পালিত হয়।

এবার নেপালের বিখ্যাত পশুপতিনাথ মন্দির দর্শন হবে শিলিগুড়িতেই।

সাজসজ্জার সামগ্রী ছাড়াও অনেকেই বাড়িতে পশু মূর্তি দিয়েও ঘর সাজান।

হিন্দু সনাতন ধর্মে বুদ্ধ পূর্ণিমা দিনটিকে অত্যন্ত পূর্ণ দিন বলে মনে করা হয়।

আচার্য চাণক্যের নীতি আজও বিশ্বব্যাপী অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক।

কৃষ্ণ অর্জুনকে জানিয়েছিলেন যে কলিযুগের অধিকাংশ লোকেরা তমোগুণের অধিকারী হবেন।