সৃজিতের 'পদাতিক'-এর সেটে সৌজন্য সাক্ষাৎ বিনিময়ে হঠাৎই হাজির মধুর ভাণ্ডারকর, ফের প্রকাশ্যে 'মৃণাল সেন'

সৃজিতের 'পদাতিক'-এর সেটে সৌজন্য সাক্ষাৎ বিনিময়ে হঠাৎই হাজির মধুর ভাণ্ডারকর, ফের প্রকাশ্যে 'মৃণাল সেন'
আনফোল্ড বাংলা প্রতিবেদন: ২২শে জানুয়ারি, রবিবার সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের সেটে উপস্থিত হলেন মধুর ভাণ্ডারকর। সেখানেই তিন মাথা এক। মুখোমুখি সৃজিত-মধুর। তাঁদের যোগ্য দোসর চঞ্চল চৌধুরী। সেই ছবি ফেসবুকে পোস্ট করেছেন প্রযোজক ফিরদৌসুল হাসান। আবারও চঞ্চল চৌধুরীর 'মৃণাল সেন' লুক এল প্রকাশ্যে।
সেখানেই পর্দার 'মৃণাল সেন'কে দেখা গিয়েছে। চুলের ভঙ্গি থেকে চশমায় হুবহু মিল। জনপ্রিয় রূপটানশিল্পী সোমনাথ কুণ্ডুর তুলির টানে মুখের ছাঁদেও কিংবদন্তি পরিচালকের মতোই চঞ্চল। তাঁর মতোই সাদা পাঞ্জাবি পরা। গায়ে জড়ানো সাদা শাল। তিনজনে হাসিমুখে সৌজন্য আলাপে মগ্ন।
সংবাদমাধ্যমের তরফে যোগাযোগ করা হলে প্রযোজক জানান, শনিবার সেন্ট জেভিয়ার্সের একটি বিতর্ক সভায় যোগ দিতে এসেছিলেন মধুর। সভাশেষে ফিরদৌসুল হাসানের কাছে জানতে চান, এখন কী কাজ করছেন? 'পদাতিক'-এর কথা শুনেই রবিবার নিজে থেকে সেটে চলে আসেন। এদিন সম্ভবত টাউন হলে দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করছিলেন সৃজিত।
২০১০ সালে মুক্তি পেয়েছিল গৌতম ঘোষের 'মনের মানুষ'। সেই ছবিতে প্রসেনজিত্ চট্টোপাধ্যায়, পাওলি দামের সঙ্গে দেখা গিয়েছিল চঞ্চলকেও। এক যুগ পরে আবার এপার বাংলার ছবিতে তিনি। কেমন লাগছে বাংলাদেশের অভিনেতার? প্রযোজকের কথায়, ''খুবই সিরিয়াস ধরনের মানুষ চঞ্চল। সারাক্ষণ নিজের চরিত্রে ডুবে থাকেন। অভিনয়ের বাইরে কারওর সঙ্গে সে ভাবে কথা বলছেন না। যাতে মনযোগ নষ্ট না হয়ে যায়।'' মনামী ঘোষের সঙ্গেও ইতিমধ্যেই শ্যুট সেরেছেন। প্রথম পর্বের শ্যুট চলবে ৩০শে জানুয়ারি পর্যন্ত।


