কলম

কোথাও যেন একে অন‍্যকে ছাপিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সম্পর্কের একটা চোরা ফাটল

এতদিন শুভেন্দু গড় নিয়ে কোনও খবর ছিল না

শুভেন্দু এবার সম্ভবতঃ নতুন দল তৈরির পথে

২০ অগষ্ট দিনটা বিশ্ব মশা দিবস বলেই পরিচিত

কোনও প্রতিষ্ঠিত শক্তি সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বীদের উত্থান দেখতে চায় না

মাঝে মাঝেই মনে হয় আমরা শুধু বিদ্যালয়স্তরের শিক্ষকই তৈরি করছি

শেষ পূর্ণাঙ্গ শিক্ষানীতি গ্রহণ করা হয়েছিল ১৯৮৬ সালে

ধর্মের সঙ্গে বর্তমান রাজনীতির গভীর এক অদৃশ্য গাঁটছড়া রয়েছে

দু’খানি কচি হাত উঠিয়ে সারদা গদাধরের দিকে নির্দেশ করেছিল

বাবার সঙ্গে থেকে থেকে তাঁর পটশিক্ষা। বর্তমানে সংসার চালানোর জন্য টোটো চালাতে হয় তাঁকে।

মাথায় রাখতে হবে আমাদের সময় ও পরিস্থিতির সঙ্গে চলতে হবে

করোনা সংকট ও আমফান বিপর্যয়ের মাঝেই বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের আন্তর্জাতিক ই-পত্রিকা "এবং পরিযায়ী"

পুরাণ মহাকাব্যের অপর পাঠটিকে আমরা নেড়েচেড়ে দেখি না।

ঈশ্বরের অন্বেষণে কোথায় যাইতেছ?

অর্থনীতির স্বাস্থ্য উদ্ধারের দাওয়াই তো পাঠ্যবই এ পাওয়া যাবে না

ইদের নামাজও বাড়িতে পড়তে হল, কোলাকুলি বন্ধ

কোয়ারান্টাইন শব্দটির মূলে আছে ‘কোয়ারান্টা। যার অর্থ চল্লিশ।

আগামী দিনে গোটা বিশ্বের অর্থনীতি ভেঙে পড়লেও ভারতের অর্থনীতি তুলনামূলক ভাবে চাঙ্গা থাকবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।

আমরা কোনও অবস্থাতেই ধৈর্য হারাব না। বাড়িতে থাকব, ভাল থাকব।

কেন্দ্র এই নির্দেশ জারির পর থেকেই প্রশ্নটা উঠতে শুরু করে। এটা কতটা প্রশাসনিক ও কতটা রাজনৈতিক

সরকারি নির্দেশ অমান্য করা এদেশের বেশিরভাগ নাগরিকদের রক্তে মিশে আছে। সব ক্ষেত্রেই এরা নিজেকে অতি চালাক ভাবেন।

১মে সরকারি ছুটির দিন। আর তার পরদিনই শুরু হবে উইকএন্ড। সুতরাং টানা লকডাউন থাকলে কোনও ক্ষতি নেই।

যদিও সারাদেশের সব রাজ‍্য সরকারগুলিকে সঙ্গে নিয়ে চলার ক্ষেত্রে অণুঘটকের কাজ করছেন ওড়িশার মুখ‍্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়ক ও তেলেঙ্গানার কে. চন্দ্রশেখর রাও।

প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণ-সহ সার্বিক ভূমিকা এতটাই আন্তরিক ও অনমনীয় ছিল যে কেউ অসহযোগিতার মনোভাব দেখাতেই পারেনি।

বিজেপি এই পদ্ধতি পাল্টে দেওয়ার পর অন্য দলকেও চাপে পড়তে হয়েছে। যদিও প্রধানমন্ত্রীর পদপ্রার্থী এখনও পর্যন্ত অন‍্য কোনও দল করেনি।

এই সিদ্ধান্ত মুখ‍্যমন্ত্রীদেরও উদ্বিগ্ন করেছে। কারণ এমপি তহবিলের টাকায় রাজ‍্যের অনেক উন্নয়ন হয়। বহুক্ষেত্রে কেন্দ্রের মুখ চেয়ে থাকতে হয় না।

৫১ থেকে ৭৭ সাল পর্যন্ত ছিল জনসংঘ। মোদি আরএসএসের প্রচারকের কাজের পাশাপাশি জনসংঘেই শুরু করেন রাজনীতি।

সরসংঘচালক মোহন ভাগবতের  সঙ্গে  আলোচনার  পর তাঁর কথা হয়  বিজেপি সভাপতি জগতপ্রকাশ  নাড্ডার সঙ্গে।

কিন্তু অরাজনীতির আড়ে রাজনীতি করা কেন? স্বচ্ছতাই তো ভাল।

ঘরবন্দি সোয়াশো কোটি অবরুদ্ধ  জনতা। যাদের অগত‍্যা বিনোদনের বিড়ম্বিত করোনা কনসার্ট বেজেই চলেছে।

১ এপ্রিল পর্যন্ত ৬৫৯ জনের নমুনা সংগ্রহ হয়েছে, তার মধ্যে রিপোর্ট এসেছে ৬০৫ জনের

তাই মরিয়া হয়ে লক ডাউনে সীলমোহর দেন। এবিষয়ে তাঁর বিদেশ মন্ত্রী  জয়শংকর তাঁকে বিশ্বর সঠিক চিত্র তুলে ধরেন।

নিষ্ঠা ও সেবার আদর্শ মাথায় নিয়ে মানুষের আস্থা অর্জন করতে হবে।

সব  পেশাতেই যেমন ভাল ও মন্দ মানুষ থাকে রাজনীতিতেও তাই।

বিস্ময়কর  হলেও সত্যি হল, বিজেপির দিলীপ ঘোষ আর সিপিএমের সূর্য মিশ্র, সুজন চক্রবর্তী আর কংগ্রেসের  আব্দুল মান্নানরা  দিদির পাশে দাঁড়িয়ে করোনা ত্রাসের মোকাবিলা করতে চেয়েছেন।

জিততে  তো আক্রমণও জরুরি।  বিজ্ঞান, গবেষণা আর মানসিকতা দিয়ে আক্রমণটাও করতে হবে।

কারণ রামের ইচ্ছেয় উত্তরপ্রদেশের ৮০টি আসনই ভারতের ভাগ‍্যবিধাতা হওয়ার ছাড়পত্র।

পার্টির সব অফিসে স্বীকৃতি সম্মেলন করে পুরনো ও নানা কারণে হতাশদের চাঙ্গা ও শামিল  করতে হবে।

তাঁরই দয়ায় ২২ জনকে পগার পার করানো গেছে বেঙ্গালুরুর রিসর্টে। এই শিব (রাজ) যজ্ঞের আদি পুরুত ইয়েদুরাপ্পার জিম্মায়।

তিনি মন্তব্য করেন, আমি কোনও কালেই আরএসএসের সমর্থক  নই। কিন্তু তাদের আদর্শনিষ্ঠাকে সম্মান করি।

নাহ, ‘কেউ কথা রাখেনি’, মায়া কলেজের পড়াটাও সম্পূর্ণ করতে পারেনি।

আপ পেল ৭০টি আসন আর বিজেপি জিতল মোটে ৮টি আসনে।