বীরভূম

জানা গিয়েছে, শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে অনুব্রতকে ভার্চুয়ালি আদালতে পেশ করার আর্জি জানিয়েছিলেন তাঁর আইনজীবী।

পুলিশ জানিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে গোপন সূত্রে খবর মেলে যে একটি বাইকে দু’জন অস্ত্র নিয়ে আসছে।

বাস চালকদের দাবি, এদি‌ন সকালে বোলপুর থেকে কাটোয়া রুটে যাওয়ার সময় কীর্ণাহার চৌরাস্তা মোড়ে সবজি বিক্রেতাদের সঙ্গে বচসা শুরু হয়।

মঙ্গলবার  শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতীর সমাবর্তনে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর।

গরুপাচার মামলায় ইডি হেফাজতে থাকার পর ধৃত অনুব্রত মণ্ডলকে ১৩ দিনের জন্য জেল হেফাজতে পাঠিয়েছে আদালত।

বীরভূমের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে একদা নিজের বিশ্বস্ত সৈনিক অনুব্রত মণ্ডলের ওপরই আস্থা রাখলেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

উল্লেখ্য, সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘোষনা না হলেও তা যে আসন্ন তা সকলেই বুঝে গিয়েছেন।

স্মরণ সভা শেষে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী নিতহদের পরিবারের সঙ্গে দেখাও করেন।

বগটুই গ্রামে তৃণমূল ও বিজেপি দুই পক্ষেরই শহীদ স্মরণ অনুষ্ঠান ছিল এদিন।

 বীরভূমের রামপুরহাটে খুন হন তৃণমূল উপপ্রধান ভাদু শেখ।

ইতিমধ্যে গরুপাচার মামলায় ধৃত অনুব্রতর হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারিকে সোমবারই ১৪ দিনের জন্য জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

জানা গিয়েছে, এএনএম অ্যাগ্রোটেক ফুডস প্রাইভেট লিমিটেড নামে মণীশের একটি কোম্পানি ছিল

কারণ, মণীশ কোঠারির সম্পত্তির পরিমাণ দেখে তাজ্জব ইডি কর্তারাও।

 বোলপুরের এক রাজমিস্ত্রি তপন বিশ্বাস লটারিতে ২৬ লক্ষ টাকা জেতার পর তার সেই টিকিটটি পরিচারকের মাধ্যমে কিনে নেন অনুব্রত ম

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় লাভপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী।

 ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, ১২ জনের তালিকায় অনুব্রত ঘনিষ্ঠ কৃপাময় ঘোষ এবং সুকন্যার গাড়ি চালক তুফান মির্ধার নাম ছিল।

আর্ট রিসর্ট কর্তৃপক্ষের মতে, নাটকের মধ্য দিয়ে প্রতিবাদ করে বহু দেশে বহু সময় বিপ্লব এসেছে।

বীরভূম জেলার বোলপুর মকরমপুরের বাসিন্দা ছিলেন এই অষ্টম দোলুই (৪০)। এদিন ভোর ৪:০০ টে নাগাদ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর।

 ইডি সূত্রে জানা যাচ্ছে, মনীশ গরু পাচারের কয়েকশো কোটি টাকা সাদা করার জন্য পরামর্শ দিয়েছিলেন।

অনুব্রতকে দিল্লি আনার আগেও সুকন্যাকে দিল্লিতে ডেকে পাঠানো হয়েছিল।

তিনি জানান, রাজ্যের তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলি পরিচালনার জন্য এতদিন আশি শতাংশ কয়লা ভিন রাজ্য থেকে আমদানি করা হতো।

অনুব্রত মন্ডলকে গরু পাচার মামলায় অনেক আগেই গ্রেফতার করা হয়েছিল।

৯ টা ৪৩ থেকে ৪৫ নাগাদ কীর্নাহার শিবচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ে এসে পৌঁছায় পরীক্ষার্থী জুলি খাতুন। হাটকালুয়া মরিগ্রাম এর বাসিন্দা ওই ছাত্রী।

পান্নালাল কাঁড়ি জানান, আমি সাইকেলে করে বাড়ি থেকে দুবারাজপুর কাকার জন্য ওষুধ নিতে বের হয়েছিলাম।

এব্যাপারে কী বললেন অভিনেতা? অনুপম খের সোমবার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিলেন।

পুলিশ জানিয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায় যে, তাদের বাড়ি মাড়গ্রামে।

পঞ্চায়েত নির্বাচন সামনেই। যদিও দিনক্ষণ এখনও ঘোষণা হয়নি।

এক প্রত্যক্ষদর্শী ব্যক্তি জানান, একটি স্কুটির সঙ্গে একটি অটোরিক্সার মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে।

ইডি কর্তারা ফোনে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, দিল্লি আসার একদিন আগেই তাঁদের দু'জনকে ফোন করে কী কী আনতে হবে সব বিস্তারিত জানিয়ে দেওয়া হবে।

বোলপুরের বাসিন্দা নিহার মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে এক সংবাদ মাধ্যম যোগাযোগ করলে তিনি জানান, তার মেয়ে মানসিক রোগী।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বক্রেশ্বর বিএড কলেজের নাইট গার্ডের কর্মী ছিলেন তিনি

অনুব্রত-কন্যা সুকন্যা একজন স্কুল শিক্ষিকা। কিন্তু বাবার গ্রেফতারির পর বদলে গিয়েছে তাঁর জীবন।

এদিনেই জেলায় ফেরেন তন্ময় সাহাও। ইলামবাজারে তাঁকে আনুষ্ঠানিক সম্বর্ধনা জানানোর পাশাপাশি এক মিছিলে পা মেলান সংগঠনের সদস্যরা।

 দিল্লি নিয়ে গিয়ে ইডির আধিকারিকরা জেরা শুরু করলেও সমস্যা তৈরি হয়েছে।

 শান্তিনিকেতন ট্রাস্টের অধীনস্থ উপাসনা গৃহ। এখানে সাধারণত আশ্রমিক এবং উপাচার্যের মধ্যে মতবিনিময় হয়।

 বীরভূমের জেলার রাজনীতিতে অনুব্রত মণ্ডল জেলা তৃণমূল সভাপতি থাকাকালীন তার দাপটে বিরোধীদের ময়দানেই প্রায় দেখা যেত না।

এমন সময় সাংবাদিকরা নানা প্রশ্ন নিয়েও হাজির। বিচারপতি জানান, এই সময় তিনি মাঝেমধ্যেই বিশ্বভারতী যান।

 আসানসোলের সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে সোমবার আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের ডিসি সেন্ট্রাল এস এস কুলদীপ এবং তার সঙ্গীরা গিয়েছিলেন।

সম্প্রতি জেলা তৃণমূলের কোর কমিটির সদস্য কাজল শেখ নানুর বিধানসভা এলাকার কঙ্কালিতলায় এক দলীয় সভা থেকে উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীকে নিশানা করে তীব্র আক্রমণ করেন।

পুলিশ জানিয়েছে, জখম মহিলার নাম শাকিলা খাতুন। বীরভূমের পাইকর থানার অন্তর্গত বোরোলিপাড়ায় বাড়ি।

কলকাতা ও দিল্লিতে দুই জায়গায় দুই আদালতে কেন একই ধরনের মামলা করা হয়েছে? সেই তথ্য গোপনের জন্য এই জরিমানা করা হয় অনুব্রত মণ্ডলকে।

কিভাবে সেই ব্যাখ্যা দেন তিনি। বলেন, ২০১১ সালের পর বাংলার মসনদে এক সৎ স্বচ্ছ মহিলাকে বসিয়েছিলাম আমরা,