মাছের চাষ

মাছ হিসেবে তেলাপিয়া এখন খুবই জনপ্রিয়।

মাছের ভাসমান খাদ্য প্রয়োগ সম্পর্কে মৎস্য দপ্তরের সরকারী নির্দেশিকা ধরে আলোচনা করা হল।  

তবে মাছ ছাড়ার আগে পুকুরটাকে ঠিক মতো তৈরি করে নিতে হবে। পুকুরে জুস প্রয়োগ অত্যন্ত কার্যকরী পদ্ধতি।

মাছ-সার কথাটি আমরা নতুন শুনছি মনে হতে পারে। কিন্তু এটা কোনও অভিনব পদ্ধতি নয়। বরং ইতিহাস বলে, মাছের সারের ব্যবহার অনেকটাই প্রাচীন।

তিনটি দফতরের সমন্বয়ে মৎস্য চাষের জন্য পর্যাপ্ত পরিকাঠামো উন্নয়ন নিয়েও আলোচনা হয়। কারণ, এই মুহূর্তে রাজ্যের মূল উদ্দেশ্য হল মৎস্যজীবীদের আয় বৃদ্ধি করা। একই সঙ্গে মাছের উৎপাদন বাড়ানো।

ইলিশের খ্যাতি তার স্বাদের জন্যই।

হঠাৎ করে বেশি সংখক মাছ মারা যাওয়ার কারণগুলির মধ্যে অন্যতম কারণ হল প্রায়ই গ্রীষ্মে অর্থাৎ গরমকালে রাতের অক্সিজেন হ্রাসের ফলে মাছ দমবন্ধ হয়ে মারা যায়।

মিষ্টি জলের মাছ ‘পেংবা’। যার বৈজ্ঞানিক নাম ‘অস্টিওব্রামা বেলাঙ্গিরি’। ভারতের মধ্যে কেবল মণিপুর রাজ্যতেই এই মাছের দেখা মেলে।

বেশিরভাগ তিমির দাঁত নেই। ফিল্টার ফিডিং প্রক্রিয়ায় খাবার সংগ্রহ করে। কিন্তু স্পার্মহোয়েল দাঁতওয়ালা তিমি।

৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ শুক্রবার কেন্দ্রীয় নোনাজল মৎস্য গবেষনা কেন্দ্রএর কাকদ্বীপ রিসার্চ সেন্টারের ফিশ-হ্যাচারী থেকে তিনশোটি কারিমীন মাছের চারা আনা হয়েছে। নন্দীগ্রাম-১নম্বর ব্লক মৎস্যবিভাগের প্রযুক্তিগত সহায়তায়, কেরালার জনপ্রিয় কারিমীন মাছের চাষ শুরু করল আমতলিয়া পূর্ব গ্রামের মাছ চাষি সোমনাথ ভৌমিক।

খ্ৰীস্টীয় দশম কি একাদশ শতকে বাংলার অন্যতম প্রধান স্মৃতিকার শ্রী ভবদেব ভট্ট ছুটে এসেছিলেন বাঙালির, বিশেষ করে বাঙালি ব্রাহ্মণের মাছের থালা বাঁচাতে

যাদের পুকুর বা ডোবা আছে সেখানে ছেড়ে দিয়ে সামান্য পরিচর্যা করলেই হবে। এর ফলে দেশীয় শিঙি মাছ যেমন আবার পুকুরে ফিরে আসবে তেমনই মৎস্যচাষিরাও লাভবান হবে।

আর এই সমস্যার সমাধানে আমাদের দেশের মৎস্য বিজ্ঞানী তৈরি করেছেন অভিনব মাছের-টীকা বা ভ্যাকসিন।  নাম দেওয়া হয়েছে সিফা-ব্রুড-ভ্যাক।

বাড়ির ছোট-বড় পুকুর ডোবাতে মৌরলা, পুঁটি প্রভৃতি ছোট মাছ চাষ করে স্বনির্ভর হতে এবং এলাকার জলাভূমি সঠিক সংরক্ষন করে এসব মাছ যাতে হারিয়ে না যায় সেই বিষয়ে আলোকপাত করা হয়।

বয়স বৃদ্ধিকে ঠেকিয়ে রাখে, এমন সাধ্য কার?

এখন চাহিদা ও যোগান দুই    সমান। কিন্তু দাম না কমায় চিন্তায় পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। এখন শহর বা জেলাস্তরে ইলিশের দাম যাচ্ছে কিলো প্রতি ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা।

শনিবার পুকুরে গিয়েছিলেন তিনি। গিয়ে দেখেন পুকুরের জলে ভাসছে প্রচুর সংখ্যক মরা মাছ। এর পরেই জাল ফেলে মাছ তুলে দেখেন পুকুরের জলে ছাড়া সমস্ত মাছ মারা গেছে।

বর্ষাকাল আর ইলিশ মাছ যেন একে অপরের পরিপূরক।

 অনেকগুলি অ্যান্টিবায়োটিক এবং অন্যান্য সিন্থেটিক ওষুধ সংবেদনশীলতা প্রতিক্রিয়া এবং অন্যান্য অবাঞ্ছিত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে।

অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে এ দেশের রপ্তানিকৃত মৎস্য সম্পদের মধ্যে চিংড়ির পরেই কাঁকড়ার স্থান।

গ্রাম থেকে শহর প্রায় অনেকেরই প্রিয় বাটা মাছ।

মোটামুটি ভাবে জুনের মাঝামাঝি থেকে কলকাতার বাজার ভরে যায় ইলিশে। এবার সেই ছবি উধাও।

মৌরলা মাছ মিষ্টি জলের মাছ এটি পুকুর, বিল, নদী ইত্যাদি জায়গায় পাওয়া যায়।

এগরা-১ ব্লকের মৎস্যচাষ সম্প্রসারণ আধিকারিক সুমন কুমার সাহু বলেন, এই সব ডোবা, ছোট পুকুরসমূহে মাছচাষ আদিবাসী জনগোষ্ঠীর টেকসই জীবনমান উন্নয়নে সহায়ক হবে।

রাজ্য সরকারের উদ্যোগে এখন পর্যন্ত রাজ্যের প্রায় চার লক্ষ মৎসজীবিকে পরিচয়পত্র দেওয়া হয়েছে।

বিল নিয়ে আলোচনা শেষে প্রাণী সম্পদ বিকাশ মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ জবাবী ভাষণে জানান, উপাচার্যের কার্যকাল তার ৭০ বছর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

চলতি মরসুমের শুরুতেই চিংড়ি মারা যাওয়ায় কোটি কোটি টাকার ক্ষতির আশঙ্কা করছেন ঘের মালিক ও চাষিরা। এই অবস্থায় বেশির ভাগ চিংড়িচাষি কিভাবে ক্ষতি পুষিয়ে নিবেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। 

বুধবার বিকেলে বাদুড়িয়া থানার বাজিতপুর এলাকায় একইভাবে ইছামতি নদীতে এই একই ধরনের ছোট আকারের এই মাছ ধরা পড়ে জেলেদের জালে।

মৎস্য চাষ সম্প্রসারণ আধিকারিক সুমন কুমার সাহু বলেন, এরকম সরকারি সহায়তায় মাছ চাষের কাজ কর্ম, মহিলা মাছ চাষিদের ভূমিকা এভাবে আরো মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার এই প্রয়াসে হলদিয়ার সকল মাছ চাষিদের আরো বেশি উৎসাহিত করবে।

প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, রাত পাহারা দেওয়ার জন্য হয়তো দুষ্কৃতীরা মাছ চুরি করতে পারছিল না। তাই ভয় দেখাতেই এমন কাজ করেছে।

আগামী কাল, ১৫ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন– এই ৬১ দিন সমুদ্রে সব ধরণের মৎস্য শিকার বন্ধ থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে।

গলদা চিংড়ি বিশ্বে Giant Fresh water Prawn নামে পরিচিত।

গুলসা ট্যাংরা মাছ, একে গাঙ্গেটিক মিস্টাসও বলা হয়।

মাছ চাষের জন্য দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিংয়ের সুনাম ছড়িয়েছে আন্তর্জাতিক স্তরেও।

বিভিন্ন তথ্য ও মাছ চাষিদের চাষের অভিঙ্গতার নিরিখে আলোচনা করব, আপনার পুকুর বা ডোবা যাই হোক সেখানে কিভাবে সহজে মাছ চাষ করবেন।

রাতে কিছু কিছু মাছ খুব কর্ম ব্যস্ত থাকে এবং খাবার খায়। এদের মধ্যে মাংসাশী যারা (কৈ, মাগুর, শিঙি ইত্যাদি) রাতের কীটপতঙ্গ খায়। জলাশয় পরিস্কার রাখে। 

মাছ চাষিরা এই মাছ চাষে এবং প্রজননে প্রশিক্ষন নিয়ে এই মাছের বানিজ্যিক চাষ করতে পারেন। 

সকলে একটি করে ২২ইঞ্চি সাইকেল ও তার সাথে কেরিয়ার লাগানো একটি ৫০লিটারের শীততাপ নিয়ন্ত্রিত বাক্স পেয়েছেন।

আধুনিক নিবিড় মাছ চাষে তাই মিষ্টি জলের মাছ চাষিদের মধ্যে এই বায়ুসঞ্চালন এর বিষয়েটি ধিরে ধিরে বেশ জনপ্রিয় হচ্ছে।

বিশ্বে নোনাজলের চাষ যোগ্য মাছের মধ্যে এখন সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয় হচ্ছে এই আমেরিকান পমফ্রেট মাছ।

একটু বড় আকারের অ্যাকোরিয়াম কিনলেই ভালো। এতে একটু বেশী জায়গা প্রয়োজন হলেও আপনার মাছ বেশি দিন বেঁচে থাকবে।

চিতল জীবন্ত ছোট মাছ খাদ্য হিসেবে গ্রহন করে।  তাই, তেলাপিয়ার সঙ্গে চিতল মাছের চাষ করলে এই সমস্যা মেটানো যায়।